বর্তমানে নানান জাতি ও উপজাতি নিজের অধিকার আদায়ে রাজ্য জুড়ে একত্রিত হচ্ছে। সরকারের কাছ থেকে নিজেদের অধিকার ছিনিয়ে আনতে দরকার মজবুত সংগঠন। আর এই লক্ষ্যে এবার একত্রিত হতে শুরু করছে রাজ্যের মৃৎশিল্পীরা।

বিশ্বের সবথেকে আদিম পেশা হল মৃৎশিল্প। কিন্তু ধীরে ধীরে কোথায় যেন হারিয়ে যেতে বসেছে মৃৎশিল্প ও শিল্পীরা। অথচ এই রাজ্যে এদের সংখ্যা নেহাত কম নয়। রাজ্য জুড়ে ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে ৪০ লাখের বেশী কুম্ভকার বা কুমোর।

জনপ্রিয় খবর:  Jhargram : কুড়মিদের কাছে দুঃখ প্রকাশ তৃণমূলের জেলা সভাপতির, বিতর্কিত মন্তব্যের জের

কিন্তু শুধুমাত্র একত্রিত নয় বলে আজ এরা উপেক্ষিত, বঞ্চিত। তাই এবার ধীরে ধীরে সংগঠন তৈরিতে জোর দিচ্ছে রাজ্যের কুম্ভকার সমাজ। কুমোর দের একত্রিত করতে গ্রামেগঞ্জে কাজ করছে “মৃৎশিল্প উন্নয়ন সমিতির”।

রবিবার ঝাড়গ্রাম জেলার লালগড় থানা এলাকার চ্যামিটাড়া গ্রামে প্রাথমিক সভায় আগামী দিনে নিজেদের অবস্থান প্রষ্ট করলেন ঝাড়গ্রাম জেলা নেতৃত্ব।

জনপ্রিয় খবর:  Kurmi Arrest : ফের গ্রেপ্তার কুড়মি আন্দোলনকারী, পুলিশি অত্যাচারের অভিযোগ, ৬ জুন কুড়মি সমাবেশ

কুম্ভকার উন্নয়ন বোর্ড গঠন, কুমোর জাতির সামাজিক ও আর্থিক উন্নয়ন, জাতিসত্তার অধিকার আদায়ে আগামী দিনে বৃহত্তর আন্দোলনে নামতে চলছে “মৃৎশিল্প উন্নয়ন সমিতির”।