চিফ রিপোর্টার- অর্পণ ভট্টাচার্য্য
আম্মা জনসেবা পরিষদীয় ওয়েলফেয়ার এসোসিয়েশনের উদ্যোগে জঙ্গলমহলে বসলো গণবিবাহের আসর। চার হাত এক হল ১১ জোড়া যুবক যুবতীর। বাল্য বিবাহ ও নারী পাচারের ঘটনা প্রতিরোধের উদ্যেশ্যেই এই প্রচেষ্টা সংগঠনের।
শালবনীর কলসিভাঙার পাথরী এলাকায় বসে বিবাহ আসর। উড়িষ্যার তিন জোড়া, ঝাড়খন্ডের তিন জোড়া, দুই জোড়া মুসলিম এবং জঙ্গলমহলের তিন জোড়া যুবক যুবতীর বিবাহ সম্পন্ন হয় গণ বিবাহ আসরে। কর্মসূচির অন্য এক সহযোগী সংগঠন ত্রিবেণী সংঘের অন্যতম কর্তা সনাতন দাস ইতিমধ্যে প্রায় ১৬ শো জোড়া যুবক যুবতীর বিয়ে দিয়েছেন। পিছিয়ে পড়া জনজাতিদের মধ্যে বাল্যবিবাহ, অর্থাভাবে পাচার প্রভৃতি নিয়ন্ত্রণের উদ্দেশ্যেই তাঁর এই উদ্যোগ।
এইদিন বিয়ের আসরে আয়োজন করা হয়েছিল সঙ্গীতানুষ্ঠানের। আয়োজিত হয়েছিল প্রীতিভোজও। প্রায় ৫ হাজার মানুষ প্রীতিভোজে অংশ নিয়ে নবদম্পতিদের পরবর্তী জীবনের জন্য শুভেচ্ছা জানান।