কুড়মিদের রোষের মুখে পরছেন রাজ্যের একের পর এক নেতা মন্ত্রী। সে বিরোধী দল হোক বা শাসকদল, কাউকেই রেয়াত করছেন না কুড়মি সমাজের বিক্ষোভকারীরা। দিলীপ ঘোষ, শুভেন্দু অধিকারী, মানস ভূঁইয়ার পর এবার ঘাঘর ঘেরায় কুড়মিদের বিক্ষোভের মুখে পবলেন তৃণমূলের পুরুলিয়া জেলা চেয়ারম্যান হংসেশ্বর মাহাতো।

স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, শনিবার বান্দোয়ানের বারিতে তার পথ অবরোধ করে ঘাঘরঘেরা কমিটির সদস্যরা। সম্প্রতি কুড়মি আন্দোলন কারীদের পক্ষে বিভিন্ন দল থেকে কুড়মি নেতাদের দল ছাড়ার আহ্বান জানানো হয়।জঙ্গলমহলে জনপ্রতিনিধিরা এলেই তাদের ঘাঘর ঘেরার মুখে পরতে হবে বলেই দাবি করছেন কুড়মি সমাজের মানুষেরা।

জনপ্রিয় খবর:  কুড়মালি-সাঁওতালি ভাষা নিয়ে হবে গবেষণা, ঝাড়গ্রাম ও পুরুলিয়ার বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে মৌ স্বাক্ষর

এই নিয়ে হংসেশ্বরবাবু বলেন, আন্দোলনে রাজনীতি ছাড়ার বিষয়টিতে পঞ্চায়েতে কোন প্রভাব পরবে না , মূলত এই মন্তব্য করার পরিপ্রেক্ষিতেই জেলা তৃণমূলের চেয়ারম্যানকে ঘেরাও করে বিক্ষোভ দেখানো হয় বলে দাবি করেছে আন্দোলনকারীরা। তাকে দল ছাড়ার দাবিও জানানো হয়। তবে দল ছাড়ার কথা উড়িয়ে দেন হংসেশ্বর মাহাতো।