ফাল্গুন মাসের চতুর্দশী তিথিই মহা শিবরাত্রি হিসেবে পালন করা হয়। যদিও প্রতি মাসের কৃষ্ণপক্ষের চতুর্দশী তিথিতে মাসিক শিবরাত্রি পালিত হয়। মহা শিবরাত্রীর দিন সারা দেশে সমস্ত জ্যোতির্লিঙ্গ এবং মন্দিরে ভিড় করেন ভক্তরা।
কথিত আছে, ফাল্গুন মাসের কৃষ্ণপক্ষের চতুর্দশী তিথিতে শিবলিঙ্গ রূপে আবির্ভূত হন মহাদেব। শিবলিঙ্গ শিবের নিরাকার রূপের প্রতীক। শিবপুরাণে সেই ভাবেই বর্ণিত হয়েছে। ব্রহ্মা ও বিষ্ণু প্রথম সেই লিঙ্গ রূপের পুজো করেন। অসীম বা শূন্যের স্বরূপ মহাদেবের আবির্ভাব হিসেবেই পালিত হয় ফাল্গুন মাসের কৃষ্ণপক্ষের মহা শিবরাত্রি।
অন্যদিকে অপর একটি কাহিনী বলে, শিব ও হিমালয় কন্যা দেবী পার্বতী ফাল্গুন মাসের চতুর্দশী তিথিতে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হন। ঐ দিনই মহা শিবরাত্রি রূপে পালিত হয়৷