বিশ্ববিদ্যালয়গুলির আচার্য পদ থেকে অপসারণ করা হতে পারে রাজ্যপালকে

বিশ্ববিদ্যালয়গুলির আচার্য পদ থেকে অপসারণ করা হতে পারে রাজ্যপালকে

আরও তীব্র হল রাজ্যপালের সঙ্গে রাজ্য সরকারের সংঘাতের পরিস্থিতি। রাজ্যের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর আচার্য পদ থেকে রাজ্যপালকে সরিয়ে অন্তর্বর্তিকালীন হিসেবে মুখ্যমন্ত্রীকে আনার ভাবনা শুরু হয়েছে বলে জানালেন শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসু।

রাজ্যের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যদের আচার্য হিসেবে তলব করেছিলেন রাজ্যপাল। শুক্রবার সকালে টুইট করেন রাজ্যপাল। অভিযোগ আনেন, “মমতা সরকারের আমলে শিক্ষাব্যবস্থায় চিত্রটা ভয়াবহ। রাজ্যের বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের কোনও আচার্য এবং উপাচার্য রাজ্যপালের সঙ্গে বৈঠকে এলেন না। রাজ্যে শিক্ষাব্যবস্থায় সংগঠন বিস্তারের চেষ্টা চলছে।”

এরপরেই সাংবাদিকদের শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসু জানান, “তিনি দিনের পর দিন এ ভাবে ফাইল ফেলে রাখেন। তিনি বিন্দুমাত্র সহযোগিতার মনোভাব যদি না দেখান, তা হলে কেরলের রাজ্যপাল যেমন বলেছেন, প্রাদেশিক স্তরে আমরাও তা করতে বাধ্য হব। সংবিধান খতিয়ে দেখব, দরকারে আইনজ্ঞদের পরামর্শ নেব। আমরা আইনজীবীদের কাছে জানতে চাইব, অন্তবর্তিকালীন সময়ের জন্য রাজ্যের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর আচার্য পদে আমরা মাননীয় মুখ্যমন্ত্রীকে নিয়ে আসতে পারি কি না।”রাজ্যপালের সঙ্গে সংঘাতের জের, বিশ্ববিদ্যালয়গুলির আচার্য পদ থেকে অপসারণের ভাবনা

আরও পড়ুন:  “শুভেন্দুকে দিয়ে বীরবাহার জুতো পালিশ” করানোর হুমকি কুনাল ঘোষের

আরও তীব্র হল রাজ্যপালের সঙ্গে রাজ্য সরকারের সংঘাতের পরিস্থিতি। রাজ্যের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর আচার্য পদ থেকে রাজ্যপালকে সরিয়ে অন্তর্বর্তিকালীন হিসেবে মুখ্যমন্ত্রীকে আনার ভাবনা শুরু হয়েছে বলে জানালেন শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসু।

রাজ্যের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যদের আচার্য হিসেবে তলব করেছিলেন রাজ্যপাল। শুক্রবার সকালে টুইট করেন রাজ্যপাল। অভিযোগ আনেন, “মমতা সরকারের আমলে শিক্ষাব্যবস্থায় চিত্রটা ভয়াবহ। রাজ্যের বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের কোনও আচার্য এবং উপাচার্য রাজ্যপালের সঙ্গে বৈঠকে এলেন না। রাজ্যে শিক্ষাব্যবস্থায় সংগঠন বিস্তারের চেষ্টা চলছে।”

আরও পড়ুন:  “শুভেন্দুকে দিয়ে বীরবাহার জুতো পালিশ” করানোর হুমকি কুনাল ঘোষের

এরপরেই সাংবাদিকদের শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসু জানান, “তিনি দিনের পর দিন এ ভাবে ফাইল ফেলে রাখেন। তিনি বিন্দুমাত্র সহযোগিতার মনোভাব যদি না দেখান, তা হলে কেরলের রাজ্যপাল যেমন বলেছেন, প্রাদেশিক স্তরে আমরাও তা করতে বাধ্য হব। সংবিধান খতিয়ে দেখব, দরকারে আইনজ্ঞদের পরামর্শ নেব। আমরা আইনজীবীদের কাছে জানতে চাইব, অন্তবর্তিকালীন সময়ের জন্য রাজ্যের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর আচার্য পদে আমরা মাননীয় মুখ্যমন্ত্রীকে নিয়ে আসতে পারি কি না।”

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

হোম
জয়েন গ্রুপ
স্থানীয় খবর
জয়েন গ্রুপ
গুগল নিউজ