দারুন খবর! ৩০ এর মধ্যে বিয়ে করলেই পুরুষরা পাবেন দীর্ঘ আয়ু

দারুন খবর! ৩০ এর মধ্যে বিয়ে করলেই পুরুষরা পাবেন দীর্ঘ আয়ু

সুখী বিবাহিত পুরুষ বাঁচেন বেশি দিন হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের তরফে একটি সমীক্ষা চালানো হয়েছিল। ১,২৭,৫৪৫ জন মার্কিন প্রাপ্তবয়স্ক পুরুষের উপর চালানো হয়েছিল এই সমীক্ষা। তাতে যা ফল সামনে এসেছে, তা দেখে চমকে যেতে পারেন আপনি। অবাকও হতে পারেন। বিয়ে করে নাকি পুরুষ মানুষের জীবনের শান্তি নষ্ট হয়, এরকম দাবী করে থাকেন অনেকেই। তা নিয়ে অনেক মজাদার জোকও আমাদের মধ্য়ে প্রচলিত আছে। কিন্তু সমীক্ষার ফল তা বলছে না।

সুখী বিবাহিত পুরুষের আয়ু যথেষ্ট বেশি, এমনই দাবী করছে এই সমীক্ষা। যাই হোক, এই সমীক্ষায় দেখা গিয়েছে, অনেক পুরুষের বিয়ের পর ডিভোর্স হয়ে গিয়েছে বা যাঁর স্ত্রী মারা গিয়েছেন। আবার অনেক পুরুষ তাঁর বিবাহিত জীবনে খুবই সুখী। সুখী বিবাহিত পুরুষরা এই ডিভোর্সি ও সিঙ্গল পুরুষদের থেকে অনেক বেশি সুস্থ। এমনকী যাঁদের স্ত্রী নেই, তাঁদের থেকেও বেশি বছর বাঁচেন বিবাহিত পুরুষরা।কোন বয়সে বিয়ে করলে বাড়ে পুরুষের আয়ু?

আরও পড়ুন:  Horoscope Today: আজকের রাশিফল ৪/৪/২০২৪

যেসব পুরুষ ২৫ বছর বয়সেই বিয়ে করেন, তাঁরা বেশি সুরক্ষিত। বরং যাঁরা এর থেকেও কম থেকে বয়সে বিয়ে করেন, তাঁদের নিরাপত্তা নিয়ে ভাবতে হয় সবসময়ই। অবিবাহিত পুরুষের থেকে বেশি সুখী বিবাহিত পুরুষরা। বেশিদিন বাঁচেনও তাঁরা। বেশি সুস্থ থাকেন। কিন্তু সত্য়িই কি বিয়েই একমাত্র ভালো স্বাস্থ্য ও দীর্ঘায়ুর অন্য়তম কারণ? বিজ্ঞানীদের বক্তব্য, বয়স যত কম থাকবে, মনের মতো সঙ্গী পাওয়ার সুযোগ ততই বাড়বে। তাই মহিলাদের মতোই পুরুষদের ক্ষেত্রেও ২৫-এর মধ্যে বিয়ে হলে সবচেয়ে বেশি থাকে মানানসই সঙ্গী পাওয়ার সুযোগ থাকে বলে মনে করা হচ্ছে।সমীক্ষার তথ্য সত্যিই চাঞ্চল্যকর

সত্য়ি বলতে এই কথা নিশ্চিত করে বলা বেশ কঠিন। কিন্তু বিয়েকে কোনও কোনওভাবে ক্রেডিট দেওয়াই যায়। অনেকেই আবার এর বিপক্ষে যুক্তিও দেন। মনে করেন, নিজের পছন্দের বিয়ে হলেও কখনও কখনও বিয়ের পর জীবন সুখের নাও হতে পারে। যেসব পুরুষের শারীরিক সমস্যা রয়েছে, তাঁরা অনেক সময় বিয়ে করতে চান না। বিয়ের পরবর্তী জীবন নিয়ে তাঁরা নিরাপত্তার অনিশ্চয়তায় ভোগেন। অথচ সুস্থ পুরুষের বিয়ে নিয়ে কোনও চিন্তা থাকে না। তাঁরা বিয়ে করে সুখী হবেনই।

আরও পড়ুন:  Horoscope Today: আজকের রাশিফল ৩/৪/২০২৪

কিন্তু আপনি কি জানেন, সমীক্ষার ফলাফল কিন্তু বিপরীত। যেসব পুরুষের সামান্য শারীরিক সমস্য়া আছে, তাঁরাই আগে বিয়ে করেন। তাঁদের বিবাহ বিচ্ছেদের সম্ভাবনাও কম থাকে। বিবাহ বিচ্ছেদ হলেও আবার বিয়ে করার ইচ্ছে তাঁদের থাকে। সুস্থ বা যাঁর কোনও শারীরিক সমস্যা নেই, তাঁর ক্ষেত্রে এই বিষয়টি কিন্তু তুলনামূলক কম।

হোম
জয়েন গ্রুপ
স্থানীয় খবর
জয়েন গ্রুপ
গুগল নিউজ