

GNE NEWS DESK: এই সংকটকালীন পরিস্থিতিতে বেশিরভাগ মানুষই যখন বেকারত্বের শিকার হচ্ছে তখন এই পরিস্থিতিতে নতুন ভাবে কর্মের সন্ধান দিচ্ছে হাঁস প্রতিপালন। এই সংকটকালীন পরিস্থিতিতে কর্মহীন মানুষের সংখ্যা দেশে ক্রমেই বেড়ে চলেছে।
শুধু অস্থায়ী কর্মী নয় সরকারি চাকরিজীবীদেরও ভবিষ্যতে প্রবল সমস্যার সম্মুখীন হতে পারে এমনটাই আশঙ্কা করা হচ্ছে।এহেন পরিস্থিতিতে নতুনভাবে কর্মের সন্ধান পাওয়া যাচ্ছে হাঁস প্রতিপালন মারফত।
শুনতে অবাক লাগলেও বাস্তবে এমনটাই ঘটেছে।জল ছাড়াই খাঁকি ক্যাম্বেল হাঁস প্রতিপালন করা যাবে। এবং এর দ্বারা কয়েক হাজার কর্মহীন পরিবার আবার নতুনভাবে বাঁচার আশা পাচ্ছে।
এই ব্যবসা স্বাধীনভাবে নিজেদের বাড়ির ছাদের উপরে ফার্ম তৈরি করে করা যাবে। বর্তমান পরিস্থিতিতে পশুপাখি প্রতিপালনের প্রবণতা আগের চেয়ে অনেক বেড়েছে তার অন্যতম কারণ কারণ হলো ডিম ও মাংস।
এই খাঁকি ক্যাম্বেল প্রজাতির হাঁস প্রতিপালন উৎপাদিত ডিমের চাহিদা বাজারে খুবই বেশি এই প্রজাতির হাঁসেরা চার মাস থেকে দেড় বছর বয়স পর্যন্ত প্রতিমাসে ডিম পাড়ে। এমনকি এই প্রজাতির মুরগিকে প্রতিপালনের জন্য কোন জলের প্রয়োজন হয় না এর কারণ এদের সাঁতার কাটার জন্য কোন জলাশয় এর প্রয়োজন হয় না।
এই প্রজাতির হাঁস প্রতিপালন এর অন্যতম সুবিধা হল এই হাঁসের ডিম থেকে বাচ্চা বের হওয়ার পর সেই বাচ্চা বাজারে বেঁচা যায়।এক্ষেত্রে ব্রীডিং পদ্ধতির ব্যবস্থা পশ্চিমবঙ্গের বিভিন্ন জায়গায় থাকলেও এই প্রজাতির হাঁস এর ক্ষেত্রে খুব একটা দেখা যায় না বাচ্ছা পাওয়ার জন্য পাঁচটি মহিলা হাসের সাথে সাথে একটি পুরুষের হাসের প্রয়োজন। বর্তমানে পশ্চিমবঙ্গের অনেক মানুষই এই ব্যবসায় পরিকল্পনা করছে।