পিতাকে বলা হয় কন্যার সবচেয়ে নিরাপদ ও নির্ভরযোগ্য আশ্রয়। কিন্তু সেই নির্ভরটাকেই নষ্ট করে ঘৃণ্য অপরাধের অভিযোগ উঠলো অধ্যাপক পিতার বিরুদ্ধে। স্ত্রীর অভিযোগের ভিত্তিতে নাবালিকা কন্যাকে ধর্ষণের অভিযোগে গ্রেপ্তার হলেন অধ্যাপক পিতা। ঘটনাটি ঘটেছে জলপাইগুড়িতে।
জানা গিয়েছে, অভিযুক্ত অধ্যাপক জলপাইগুড়ি আনন্দচন্দ্র কলেজের হিন্দি বিভাগে কর্মরত। তাঁর স্ত্রী পুলিশের দ্বারস্থ হয়ে নাবালিকা কন্যাকে ধর্ষণ, জোর করে শারীরিক সম্পর্ক স্থাপন এবং এর ফলে নাবালিকা কন্যার অন্তঃসত্ত্বা হয়ে পড়ার অভিযোগ আনেন। এরপরেই অভিযুক্তকে গ্রেপ্তার করেছে জলপাইগুড়ি মহিলা থানার পুলিশ। ধৃতের বিরুদ্ধে পকসো আইনে দায়ের করা হয়েছে মামলা। ইতিমধ্যে আদালত ধৃতকে ১৪ দিনের জেল হেফাজতের নির্দেশ দিয়েছে। অধ্যাপকের বিরুদ্ধে কলেজের ছাত্রী ও শিক্ষিকাদের কুমন্তব্যেরও অভিযোগ উঠেছে।