মাধ্যমিকের ফল প্রকাশের পর নতুন করে একটি নির্দেশিকা জারি করা হয়েছে রাজ্যের উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা কাউন্সিলের পক্ষ থেকে। সেখানে স্পষ্টত নির্দেশ দেওয়া হয়েছে, কোনও পড়ুয়া যদি বিজ্ঞান ভিত্তিক বিষয় নিয়ে পড়াশোনা করতে চায়, তা হলে মাধ্যমিকে সেই বিষয়ে কত পেতে হবে তাকে। ৩৫ শতাংশ নম্বর পেলেই বিজ্ঞানের বিষয় নিয়ে পড়তে পারবে পড়ুয়ারা। উচ্চশিক্ষার পথে সুযোগ করে দিতে স্কুলে একাদশ শ্রেণির আসন সংখ্যা বাড়ানো হল। ২৭৫ থেকে বাড়িয়ে ৪০০ করা হয়েছে বলে নয়া বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা সংসদ। এতদিন স্কুলগুলিতে উচ্চমাধ্যমিক স্তরে মোটামোটি ২৭৫ টি আসন ছিল বিভিন্ন বিভাগে। এবার তা আরও ১২৫ টি আসন বাড়ানো হল। এতে খুশি পড়ুয়ারা। তাদের চিন্তা অনেকাংশে কমল বলে জানাচ্ছে মাধ্যমিকে উত্তীর্ণরা।
সঙ্গীতশিল্পী কেকে-র মৃত্যু নিয়ে এ বার মুখ খুললেন রাজ্যপাল জগদীপ ধনখড়। কেকে’র মৃত্যুতে নজরুল মঞ্চের অব্যবস্থাকে দায়ী করলেন রাজ্যপাল। শনিবার জগদীপ ধনখড় বলেন, এর থেকে অব্যবস্থা আর কিছু হতে পারে না। প্রশাসনের যে ব্যর্থতা তা স্পষ্ট। যারা ওই অনুষ্ঠান করার দায়িত্বে ছিল, লোকজনকে নিয়ন্ত্রণের দায়িত্বে ছিল তাদের এর দায় নিতে হবে। আর রাজ্যপালের এই মন্তব্য নিয়ে মেয়র ফিরহাদ হাকিম বলেন, ‘রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীর জায়গায় ওঁর বসা উচিত।’ যেখানে পর পর তদন্তে দেখা যাচ্ছে রাজ্য সরকার কোনওভাবে দায়ী নয় সেখানে রাজ্যপালের এমন মন্তব্য উস্কানিমূলক বলে মনে করা হচ্ছে।
মৌসুমী বায়ু উত্তর-পূর্ব ভারতের প্রায় সব রাজ্যগুলিতেই ঢুকে পড়েছে ইতিমধ্যেই। তবে উত্তরবঙ্গে ঢুকে পড়লেও দক্ষিণবঙ্গে বর্ষার এখনও পূর্বাভাস নেই আবহাওয়া দফতরের। আলিপুর আবহাওয়া দপ্তর সূত্রে খবর, গত কয়েকদিনের মতো আজ কলকাতা সহ দক্ষিণবঙ্গে মেঘলা আকাশ থাকলেও, ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস নেই কোথাও। তবে সন্ধের পর থেকে বিক্ষিপ্ত বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে কোনও কোনও জায়গায়। হালকা বৃষ্টি হলেও গুমোট ভাব কাটবে না এখনই। রবিবার পর্যন্ত গোটা দক্ষিণবঙ্গে আবহাওয়ার কোনও পরিবর্তন হবে না। কালবৈশাখীর কোনও সম্ভাবনা নেই। আর্দ্রতাজনিত অস্বস্তি বজায় থাকবে।
কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধী পিএফের সুদের হার কমানো নিয়ে কেন্দ্রীয় সরকারের সমালোচনা করলেন। শনিবার টুইট করে রাহুল গান্ধী বলেন, মোদি সরকার ইপিএফের সুদ কমানোয় সিলমোহর দিয়ে ‘দাম বাড়াও, আয় কমাও’ নামে নতুন মডেল চালু করেছে। তাঁর আরও বক্তব্য, দেশের প্রায় সাড়ে ৬ কোটি মানুষের বর্তমান ও ভবিষ্যৎ নিয়ে ছিনিমিনি খেলছে কেন্দ্র।