চিফ রিপোর্টার- অর্পণ ভট্টাচার্য্য
মেদিনীপুরের ইতিহাস প্রণেতা যোগেশ চন্দ্র বসুর ১১৩ বছর আগে লেখা পাণ্ডুলিপি উদ্ধারের পর গ্রন্থাকারে প্রকাশিত হল। ১৯১০ সালে কাঁথিতে থাকাকালীন তিনি লিখেছিলেন ‘বসুবংশ’। কাঁথির ঐতিহ্যশালী বসুধামে সেটি গ্রন্থাকারে প্রকাশিত হল।
আঞ্চলিক ইতিহাসের গবেষক সন্তু জানা যোগেশ চন্দ্র বসুর লেখা ‘বসুবংশ’ পাণ্ডুলিপিটি উদ্ধার করে। মেদিনীপুর শহরের রাঙামাটির কৃষ্ণচন্দ্র বসুর কাছে তিনি সেটির হদিস পান। ১১৩ বছর আগের পাণ্ডুলিপিটি যথেষ্ট দুষ্প্রাপ্য। সেটি শতাধিক বছর পরে প্রথম গ্রন্থাকারে প্রকাশ করা হল কাঁথির ঐতিহ্যশালী বসুধামে।
বইটির প্রকাশক মেদিনীপুরের অরিন্দম’স প্রকাশনীর অরিন্দম ভৌমিক। পাণ্ডুলিপিটির পরিমার্জন করেছেন সন্তু জানা। কাঁথির বসুধামে আয়োজিত এক ঘরোয়া অনুষ্ঠানে বইটির মোড়ক উন্মোচন করেন প্রখ্যাত ইতিহাসবিদ ও প্রাক্তন অধ্যক্ষ ড. হরিপদ মাইতি, প্রাক্তন অধ্যক্ষ ড. অমলেন্দু বিকাশ জানা, প্রাক্তন অধ্যাপক ড. হৃষিকেশ পয়ড়া, ইতিহাস গবেষক মন্মথনাথ দাস, সাংবাদিক সুব্রত গুহ, প্রাবন্ধিক সুদীপ মাইতি, বসু বংশের উত্তরাধিকারী ইরা বসু, সম্পাদক সন্তু জানা এবং সুদর্শন সেন, সুমন নারায়ণ বাকরা, শিবশঙ্কর সেনাপতি, সুদর্শন খাটুয়া, তপন রণজিৎ প্রমুখরা।