ডায়মন্ডহারবারে শুভেন্দু অধিকারীর সভা। শুভেন্দুর সভার আগেই রণক্ষেত্রের চেহারা নেয় হটুগঞ্জ। হটুগঞ্জে বিজেপি কর্মী-সমর্থকদেএ গাড়ি ভাঙচুর করা হয় বলে অভিযোগ ওঠে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়েন বিজেপি ও তৃণমূল কর্মী সমর্থকেরা। অন্যদিকে বিজেপি কর্মীদের সভায় যেতে বাধা দেওয়া হচ্ছে অভিযোগ এনে, ‘চাইলে রাস্তায় কাঠের গুঁড়ি ফেলতে পারি’ হুঁশিয়ারি শুভেন্দু অধিকারীর৷
জানা গিয়েছে, শনিবার কেন্দ্রীয় বঞ্চনার অভিযোগ ১১৭ নম্বর জাতীয় সড়কে পথ অবরোধ করেছিল তৃণমূল। অভিযোগ, সেখানেই ডায়মন্ডহারবারের দিকে যাওয়া বিজেপি কর্মীদের গাড়ি আটকে দেওয়া হয়। প্রথমে বচসা ও পরে তৃণমূল-বিজেপি খণ্ডযুদ্ধে কার্যত রণক্ষেত্রের চেহারা নেয় এলাকা। ইট-পাটকেল ছোড়া শুরু হয়। তৃণমূলের স্থানীয় কার্যালয় ভাঙার অভিযোগ উঠেছে বিজেপির বিরুদ্ধে। রাস্তায় দাঁড়ানো মোটরবাইকে আগুন জ্বালানো হয়। পরিস্থিতি খবর পেয়ে এলাকায় যান বিজেপি বিধায়ক অগ্নিমিত্রা পাল। তাঁর সঙ্গেও পুলিশের বচসা হয়। পুলিশি নিষ্ক্রিয়তার অভিযোগ আনেন তিনি।
বিজেপি কর্মীদের বাধা দেওয়া হচ্ছে, গাড়ি ভাঙচুর করা হচ্ছে অভিযোগ এনে বেহালার বাড়ি থেকে ডায়মন্ডহারবার রওনা হওয়ার সময় শুভেন্দু অধিকারীর হুঁশিয়ারি, ‘চাইলে আমিও অবরোধ করতে পারি। কোলাঘাট থেকে মারিশদা পর্যন্ত কাঠের গুঁড়ি ফেলতে পারি! ৩ সেকেন্ডে অবরোধ করে দিতে পারি।’ তিনি বলেন, “চিরদিন কাহারো সমান নাহি যায়।”