আজ ২৪ ডিসেম্বর। রাত ফুরোলেই ২৫ ডিসেম্বর। বড়দিনের আগের রাতে বাচ্চারা মোজা টাঙিয়ে সান্তাকে নিজের পছন্দের জিনিস চায়। মোজার ভেতর লেখা থাকে, কার কী পাওয়ার ইচ্ছে।
মজার ছলেই লাল মোজা ও পোস্টার টাঙিয়ে নিজেদের আবেদন তুলে ধরল ‘ভালোবাসি কর্ণগড়’ ও ‘হেরিটেজ জার্নি’ নামে দুই সংগঠন। মেদিনীপুর শহরে ব্রিটিশ বিরোধী কৃষক অসন্তোষের (যা চুয়াড় বিদ্রোহ নামে পরিচিত) দু’টি স্মারক স্তম্ভ রয়েছে মেদিনীপুর রেল স্টেশন চত্বরে ও কলেজ- কলেজিয়েট ময়দানে। এই দুই স্থানেই নিজেদের আবেদন তুলে ধরেছে দুই সংগঠন।
চুয়াড় বিদ্রোহের দ্বিতীয় পর্যায়ে নেতৃত্ব দিয়েছিলেন রানি শিরোমণি। তিনি কর্ণগড়ে বসে রাজ্য পরিচালনা করতেন। তাঁর গড় ‘রানি শিরোমণি গড়’ এখন পর্যটন কেন্দ্র। এতে খুশি রানি শিরোমণি ঐক্য মঞ্চ। এই মঞ্চেরই দুই সংগঠন ‘ভালোবাসি কর্ণগড়’ ও ‘হেরিটেজ জার্নি’। তাঁদের আবেদন, এবারে রানি শিরোমণি’র গড়কে খাতায় কলমে’হেরিটেজ’মর্যাদা দেওয়া হোক।