স্কুল হয়ে উঠেছে নৈরাজ্য ও নেশার স্বর্গরাজ্য। রাতের আঁধারে নামলেই এসে হাজির হয় এলাকার নেশাকারীরা। তারপর স্কুল চত্ত্বরেই চলে দেদার মদ্যপান, সিগারেট সেবন ও অন্যান্য নেশা। নেশার পর মদের খালি বোতল, সিগারেটের প্যাকেট থেকে বিভিন্ন বর্জ্য ভর্তি হয়ে থাকে স্কুল চত্ত্বরে। যা নিয়ে অসন্তোষ সৃষ্টি হয়েছে এলাকাবাসীর মধ্যে।
পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার দাসপুরের বৈকুণ্ঠপুর মাধ্যমিক শিক্ষাকেন্দ্র। শিক্ষক ৪ জন, পড়ুয়া সর্বসাকুল্যে ৮০ জন। এলাকাবাসীর অভিযোগ, প্রতিদিন সন্ধ্যার পর স্কুল চত্ত্বরেই বসে নেশার আসর। প্রতিদিন সকালে এসে শিক্ষকদের প্রাথমিক কাজ হয়ে দাঁড়িয়েছে ঝাঁটা হাতে স্কুল চত্ত্বর পরিষ্কার করা। স্কুলের প্রধান শিক্ষকের অভিযোগ, বারংবার প্রশাসনকে জানিয়েও সুরাহা হয়নি। এমনকি এলাকার পঞ্চায়েত সদস্যের বক্তব্য, পুলিশ এলে দুষ্কৃতীরা পালায় কিন্তু স্থায়ী সমাধান হয় না।