“একাধিক জায়গায় পোষ্টার পড়ছে, ছমাস পরে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের নেতৃত্বে নতুন তৃণমূল কংগ্রেস আসছে। তাহলে এখন যে তৃণমূল কংগ্রেস আছে।যেটা মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় চালান সেটা কী পচা তৃণমূল কংগ্রেস। আসলে রাজনীতিতে দেখতে পাচ্ছি মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের তৃণমূল কংগ্রেসকে পচা তৃণমূল কংগ্রেস বলা হচ্ছে। আর অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় নতুন তৃণমূল কংগ্রেস কী দুবাই থেকে আনবেন? কারণ দুমাসে তো তিনবার দুবাই যাচ্ছেন।” এভাবেই রাজ্যের একাধিক জায়গায় অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের নেতৃত্বে নতুন তৃণমূল কংগ্রেসের আত্মপ্রকাশ নিয়ে রহস্যজনক পোষ্টার পড়াকে নিয়ে কটাক্ষ করলেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার।
বুধবার বিজেপির রাজ্য সভাপতি ঝাড়গ্ৰাম জেলা সফরের ফাঁকে জেলার গোপীবল্লভপুর ২ নম্বর ব্লকের বিজেপি পরিচালিত গ্রাম পঞ্চায়েতে নতুন রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মুর ছবি লাগানো কর্মসূচিতে এসে একাধিক বিষয়ে রাজ্যের শাসক দলকে নিশানা করেন। এদিন সুকান্ত মজুমদারকে চাকরি প্রার্থীদের কলকাতার বুকে ৫২০ দিনের বেশি অবস্থান এর বিষয়ে প্রশ্ন করা হলে বলেন, ২০২৪ সালে বিজেপি সরকার ক্ষমতায় এলে চাকরি দেবে। তাৎপর্যপূর্ণ ভাবে এখানে বলা দরকার যেখানে বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী আগামী দাবি করছেন, ডিসেম্বর মাসে কার্যত রাজ্যের এই সরকার আর থাকবে না। সেখানে কিন্তু তাঁর দলের রাজ্য সভাপতির গলায় শোনা যাচ্ছে ভিন্ন সুর। তিনি চব্বিশ সালের কথা বলছেন।তাহলে প্রশ্ন উঠছে বিজেপির রাজ্য সভাপতি এবং বিরোধী দলনেতার বিরোধ এর বিষয় নিয়ে। পাশাপাশি এদিন অনুব্রত মণ্ডলের মেয়ের নামে কোম্পানির বিষয়ে সুকান্ত মজুমদার বলেন, সিবিআই চাইলে আর্থিক বিষয়ে ইডিকে দিয়ে তদন্ত করাতে পারে।